বাজেট 2020

#এক_নজরে_বাজেট_২০২০

#জানুয়ারিতে_GST_আদায়_১_লাখ_১০_হাজার_৮২৮_কোটি।

#২০১৪_সাল_থেকে_কেন্দ্রীয়_সরকারের_ঋণ_কমেছে_সাড়ে_৩. ৫_শতাংশ

#বিশ্বের_৫_বৃহত্তম_অর্থনীতির_দেশ_ভারত।

পরিবহন খাতে ১.৭ লাখ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

জীবন বিমা নিগমে এবার বেসরকারি অংশীদারিত্ব। LIC-র শেয়ার বিক্রি করবে সরকার।

কর দেওয়ার ঝক্কি কমাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকার। করদাতাদের ভরসা নির্মলার।

ব্যাঙ্কে আমানতে বিমা সুরক্ষা বাড়ছে।
১ লাখ টাকা ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি বেড়ে হচ্ছে ৫ লাখ টাকা।

পিপিপি মডেলে ১৫০টি নতুন ট্রেন।

তফশিলি উপজাতির উন্নয়নে ৫৩ হাজার ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

তফশিলি জাতি ও অন্যান্য অনগ্রসর জাতির উন্নয়নে ৮৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

'বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও' প্রকল্পে ব্যাপক সাফল্য মিলেছে। দেশজুড়ে সর্বস্তরের শিক্ষায় এখন ছেলেদের থেকে মেয়েদের নথিভুক্তকরণের হার বেশি।

সংস্কৃতি মন্ত্রকের জন্য ৩ হাজার ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

অপটিক্যাল ফাইবার প্রোগ্রামের মাধ্যমে সংযুক্ত করা হবে ১ লাখ গ্রাম পঞ্চায়েতকে।

৬ লাখের উপর অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীর হাতে এখন স্মার্টফোন। যার মাধ্যমে ১০ কোটির উপর পরিবারের পুষ্টির কী অবস্থা, তা রেকর্ড রাখা সম্ভব হয়েছে।

বড় শহরগুলিতে মানুষদের জন্য বিশুদ্ধ বায়ু সুনিশ্চিত করতে একাধিক ভাবনা সরকারের। ৪ হাজার ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

দেশের ৫টি প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্বপূর্ণ শহরকে আইকোনিক সাইট হিসেবে গড়ে তোলা হবে। সেখানে থাকবে মিউজিয়াম।

দেশের মানুষের পুষ্টি সংক্রান্ত বিভিন্ন কর্মসূচির জন্য ৩৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

উদ্যোগপতিরাই দেশের শক্তি। তাঁদের বিনিয়োগমুখী করতে খোলা হবে ‘ইনভেস্টমেন্ট কিলিয়ারেন্স সেল’। জমি, বিনিয়োগ পলিসি সংক্রান্ত তথ্য দিতে সহায়তা করবে ওই সেল।

দেশজুড়ে ডেটা সেন্টার পার্ক গড়ে তোলার জন্য নয়া নীতি আনবে সরকার।

মহিলাদের জন্য কল্যাণমূলক প্রকল্পে ২৮,৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

কোয়ানটম প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ৮ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তি ক্ষেত্রে বরাদ্দ ২০ হাজার কোটি।

২০৩০ সালের মধ্যে জনসংখ্যার নিরিখে বিশ্বের বৃহত্তম কর্মক্ষেত্র তৈরি হবে ভারতে।

২০২৪ সালের মধ্যে দেশের ১০০টি বিমানবন্দরকে আরও উন্নত করে তোলা হবে।

২০২৩ সালের মধ্যে সম্পন্ন হবে দিল্লি-মুম্বই হাইওয়ের কাজ।

তেজসের মতো আরও ট্রেন চালু করার ভাবনা। রেল লাইনের দুই পাশে সোলার প্যানেল বসানোর প্রস্তাব। ২৭ হাজার কিমি রেলপথের বৈদ্যুতিকরণ করার প্রস্তাব।

শিল্প ও বাণিজ্য ক্ষেত্রে বরাদ্দ ২৭ হাজার ৩০০ কোটি।

২০২৫ সালের মধ্যে যক্ষামুক্ত দেশ গড়তে শুরু করা হবে অ্যান্টি টিবি ক্যাম্পেইন (Anti-TB campaign)।

সাধারণ মানুষের স্বার্থে দেশের সব জেলায় আরও বেশি করে খোলা হবে জন ওষুধি কেন্দ্র।

ভারতকে উচ্চশিক্ষার গন্তব্য করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে এশিয়া ও আফ্রিকার পড়ুয়াদের জন্য সূচনা 'Ind-SAT' পরীক্ষার।

দেশে ১৫০টি নয়া ডিপ্লোমা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

বৃত্তিমূলক শিক্ষায় বরাদ্দ ৩০০ কোটি।

অনলাইনেই এবার ডিগ্রি স্তরের সম্পূর্ণ পাঠক্রম। পাঠ দেবে দেশের ১০০টি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

শিক্ষাখাতে বরাদ্দ ৯৯ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। শিক্ষার মান বাড়াতে সরকারের নয়া শিক্ষানীতি।

গ্রামীণ ভারতের ঘরে ঘরে বিশুদ্ধ পানীয় জল পৌঁছে দিতে জল জীবন যোজনায় বরাদ্দ ৩.৬ লাখ কোটি টাকা।

স্বচ্ছ ভারত মিশনে বরাদ্দ ১২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা।

কৃষি, নিকাশি এবং গ্রামোন্নয়ন খাতে ২.৮৩ লক্ষ কোটি  টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বরাদ্দ অতিরিক্ত ৬৯ হাজার কোটি টাকা।

১১২ জেলায় পিপিপি মডেলে হাসপাতাল তৈরি করা হবে। সব জেলা হাসপাতালে তৈরি করা হবে মেডিক্যাল কলেজে।

২০২২-২৩ সালের মধ্যে মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে ২০০ লাখ টন।

হর্টিকালচারে রেকর্ড উৎপাদন। লক্ষ্য, এক জেলায় এক পণ্য।

শুখা ১০০টি জেলায় বিশেষ নজর। সৌর পাম্প বসাতে সাহায্য করবে সরকার। তৈরি করা হবে আরও হিমঘর। এক্ষেত্রে সাহায্য করবে মুদ্রা ও নাবার্ড।

কৃষকদের স্বার্থে চালু হবে উড়ান। চালু করবে অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রক।

কৃষকদের স্বার্থে চালু হবে নতুন কিষাণ রেল।

কৃষকদের উন্নয়নে ১৬ দফা যোজনা।

পরিবহন এবং লজিস্টিক ক্ষেত্রে জিএসটি দুর্দান্ত কাজ করেছে। “ইন্সপেক্টর রাজ’ উধাও হয়ে গিয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।

১ এপ্রিল থেকে GST-র নতুন আবেদনপত্র। আরও সরলীকরণ হচ্ছে ফর্ম।

২০১৪ সাল থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের ঋণ কমেছে সাড়ে ৩.৫ শতাংশ।

এই অর্থবর্ষে ৪০ কোটি জিএসটি রিটার্ন ফাইল হয়েছে।

জিএসটি কাউন্সিল আরও সক্রিয় হয়েছে। গত বছর ১৬ লক্ষ নতুন করপ্রদানকারী যুক্ত হয়েছেন।
বাজেট 2020  বাজেট 2020 Reviewed by study school on February 01, 2020 Rating: 5
Powered by Blogger.