WBCS : শুধু চাকরি নয়,একটি স্বপ্ন
এই Post টি কয়েকশ WBCS ASPIRANT কে তাদের স্বপ্ন পুরণের পথ দেখাবে।
West Bengal এর মোট প্রতিভার ৮০ % যদি শুধু শিক্ষকতায় নিযুক্ত থাকেন তাহলে এই নীরিহ শিক্ষক কুলের দুঃখ দুর্দশার কথা শুনবেই বা কে আর সমাধান করবেই বা কারা?
আমরা যারা সাধারণ মানের ছাত্রছাত্রী, মানে যারা General Line এ পড়াশুনো করেছি, মানে যাদের Google, Facebook, বা Microsoft সুস্থ মস্তিষ্কে কেনার কথা ভাববে না বা নিদেনপক্ষে TCS, WIPRO ও যাদের দিকে ঘুরে তাকায় না তাদের অবস্থাটা ঠিক যে কি তা এক কথায় বর্ণনা মুস্কিল। শত শত বঙ্গসন্তানের বেঁচে থাকার লড়াই যে ভয়াবহ রুপ নিয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। বেকারত্বের জ্বালায় হাজার হাজার Msc যখন Railway Group D এর ফর্ম ভরে তখন বুঝতে হয় সরকার লজ্জাবোধ হারিয়ে ফেলেছে। আচ্ছা বলুন তো মানুষের জন্ম কতোবার হয়? দ্বিতীয় জন্মের অস্তিত্ব যেহেতু পাইনি তাই মনে হয় একবার। কিন্তু এক জীবনে যে আমরা অনেকবার মারা যাই সেটা অস্বীকার করার জায়গা নেই। তাহলে একজীবনে কি একটু ভালভাবে বাঁচার ইচ্ছে কি অপরাধ ? সেই ছোটবেলা থেকে পরীক্ষা দিতে দিতে আমরা ক্লান্ত। একদিকে বাড়ির লোকের অসীম প্রত্যাশা অন্যদিকে হেরে যাওয়ার ভয়। এই দুই কে সাথে নিয়ে নামতে হয় কঠিন প্রতিযোগিতায়। হেরে গেলে মেলে লাঞ্ছনা আর জয়ী হলে বাড়ির লোকের সাময়িক আনন্দ আর নিকট আত্মীয়দের লোকদেখানো বাহাবা। পাশের বাড়ির ছেলেটি যখন চাকরি পায় আপনি বেকার তখন আপনার ওপর যে কি ঝড় বয়ে যায় তা লিখে বেঝানো সম্ভব নয়। আচ্ছা বলুন তো গরিবের কি বেঁচে থাকার অধিকার নেই? তার কি বড়ো অফিসার হাওয়ার স্বপ্ন থাকতে পারে না? বাবা wbcs officer না হলে কি তার ছেলেমেয়েরা wbcs officer হতে পারে না? পৃথিবী তে যদি সবকিছুর ব্যতিক্রম থাকতে পারে তাহলে আপনার বাবা চাষি কি দিনমজুর তাতে কি এসে যায়? আপনার গ্রামে wbcs officer নেই বলে আপনি হতে পারবেন না এমন ভাবার কি কারন? আপনার ভালো কাজের প্রশংসা করার লোকের অভাব হলেও আপনার ব্যর্থতা তে টিপ্পুনি কাটার যে লোকের অভাব হবেনা তা নিশ্চিত। মনে রাখবেন সাফল্যই হল সব থেকে বড়ো প্রতিশোধ। আপনার বয়স কতো তা ভেবে লাভ নেই। যা হারিয়েছেন তা আর পাবেন না। যেটা আছে সেটা কাজে লাগান। আশা রাখুন, সাফল্য আসবেই। আপনার গ্রামে যেদিন Scorpio গাড়িটি ঢুকবে আর সামনে লেখা থাকবে ডেপুটি মাজিস্ট্রেট ডেপুটি কালেক্টার আর সামনে থাকবে আপনাকে এক পলক দেখার জন্য গ্রামবাসীর ভীড় সেই সম্মান আর আর আফুরন্ত ভালোলাগা আপনার সব কষ্ট ভুলিয়ে দেবে। পরিশ্রমীরা কখনও হারে না তারা হয় জেতে নয় কিছু শেখে। নিজের ওপর ভরসা রাখুন। জয় হবেই।
প্রথমেই বলে রাখি Talented ছেলেরা WBCS OFFICER হয় না। তারা IIT তে থাকে , বড় বড় Multinational Company তে চাকরি করে কিছূ IAS, IPS, IFS, IRS হয় অথবা Scientist হয়। সাধারণ মানের ছাত্রছাত্রী রা যাদের দেওয়লে পিঠ ঠেকে গেছে ৫০ % নম্বর নেই স্নাতক স্তরে তারাই বেশি WBCS OFFICER হয়েছে। WEST BENGAL এ বেশিরভাগ মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিকে স্টার পাওয়া ছাত্রছাত্রীরা পরে কেউ কেউ COLLEGE SERVICE এ আছে আর বেশিরভাগ SCHOOL SERVICE এ আছে আবার কেউ অপেক্ষা করছে কবে SCHOOL SERVICE হবে।
COACHING বাধ্যতামূলক নয়। একজন মেন্টর থাকলে ভাল হয় যে WBCS EXAM ২ থেকে ৩ বার দিয়েছে আর Math, English এ weak হলে private tutor দেখতে হবে যে competitive exam এর জন্য পড়ায়। লক্ষ্য যার এক দিকে সে জয়ী হবেই। বাড়িতে নিজে পড়েও অনেক WBCS OFFICER হয়েছে।
এই Post টি কয়েকশ WBCS ASPIRANT কে তাদের স্বপ্ন পুরণের পথ দেখাবে।
West Bengal এর মোট প্রতিভার ৮০ % যদি শুধু শিক্ষকতায় নিযুক্ত থাকেন তাহলে এই নীরিহ শিক্ষক কুলের দুঃখ দুর্দশার কথা শুনবেই বা কে আর সমাধান করবেই বা কারা?
আমরা যারা সাধারণ মানের ছাত্রছাত্রী, মানে যারা General Line এ পড়াশুনো করেছি, মানে যাদের Google, Facebook, বা Microsoft সুস্থ মস্তিষ্কে কেনার কথা ভাববে না বা নিদেনপক্ষে TCS, WIPRO ও যাদের দিকে ঘুরে তাকায় না তাদের অবস্থাটা ঠিক যে কি তা এক কথায় বর্ণনা মুস্কিল। শত শত বঙ্গসন্তানের বেঁচে থাকার লড়াই যে ভয়াবহ রুপ নিয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। বেকারত্বের জ্বালায় হাজার হাজার Msc যখন Railway Group D এর ফর্ম ভরে তখন বুঝতে হয় সরকার লজ্জাবোধ হারিয়ে ফেলেছে। আচ্ছা বলুন তো মানুষের জন্ম কতোবার হয়? দ্বিতীয় জন্মের অস্তিত্ব যেহেতু পাইনি তাই মনে হয় একবার। কিন্তু এক জীবনে যে আমরা অনেকবার মারা যাই সেটা অস্বীকার করার জায়গা নেই। তাহলে একজীবনে কি একটু ভালভাবে বাঁচার ইচ্ছে কি অপরাধ ? সেই ছোটবেলা থেকে পরীক্ষা দিতে দিতে আমরা ক্লান্ত। একদিকে বাড়ির লোকের অসীম প্রত্যাশা অন্যদিকে হেরে যাওয়ার ভয়। এই দুই কে সাথে নিয়ে নামতে হয় কঠিন প্রতিযোগিতায়। হেরে গেলে মেলে লাঞ্ছনা আর জয়ী হলে বাড়ির লোকের সাময়িক আনন্দ আর নিকট আত্মীয়দের লোকদেখানো বাহাবা। পাশের বাড়ির ছেলেটি যখন চাকরি পায় আপনি বেকার তখন আপনার ওপর যে কি ঝড় বয়ে যায় তা লিখে বেঝানো সম্ভব নয়। আচ্ছা বলুন তো গরিবের কি বেঁচে থাকার অধিকার নেই? তার কি বড়ো অফিসার হাওয়ার স্বপ্ন থাকতে পারে না? বাবা wbcs officer না হলে কি তার ছেলেমেয়েরা wbcs officer হতে পারে না? পৃথিবী তে যদি সবকিছুর ব্যতিক্রম থাকতে পারে তাহলে আপনার বাবা চাষি কি দিনমজুর তাতে কি এসে যায়? আপনার গ্রামে wbcs officer নেই বলে আপনি হতে পারবেন না এমন ভাবার কি কারন? আপনার ভালো কাজের প্রশংসা করার লোকের অভাব হলেও আপনার ব্যর্থতা তে টিপ্পুনি কাটার যে লোকের অভাব হবেনা তা নিশ্চিত। মনে রাখবেন সাফল্যই হল সব থেকে বড়ো প্রতিশোধ। আপনার বয়স কতো তা ভেবে লাভ নেই। যা হারিয়েছেন তা আর পাবেন না। যেটা আছে সেটা কাজে লাগান। আশা রাখুন, সাফল্য আসবেই। আপনার গ্রামে যেদিন Scorpio গাড়িটি ঢুকবে আর সামনে লেখা থাকবে ডেপুটি মাজিস্ট্রেট ডেপুটি কালেক্টার আর সামনে থাকবে আপনাকে এক পলক দেখার জন্য গ্রামবাসীর ভীড় সেই সম্মান আর আর আফুরন্ত ভালোলাগা আপনার সব কষ্ট ভুলিয়ে দেবে। পরিশ্রমীরা কখনও হারে না তারা হয় জেতে নয় কিছু শেখে। নিজের ওপর ভরসা রাখুন। জয় হবেই।
প্রথমেই বলে রাখি Talented ছেলেরা WBCS OFFICER হয় না। তারা IIT তে থাকে , বড় বড় Multinational Company তে চাকরি করে কিছূ IAS, IPS, IFS, IRS হয় অথবা Scientist হয়। সাধারণ মানের ছাত্রছাত্রী রা যাদের দেওয়লে পিঠ ঠেকে গেছে ৫০ % নম্বর নেই স্নাতক স্তরে তারাই বেশি WBCS OFFICER হয়েছে। WEST BENGAL এ বেশিরভাগ মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিকে স্টার পাওয়া ছাত্রছাত্রীরা পরে কেউ কেউ COLLEGE SERVICE এ আছে আর বেশিরভাগ SCHOOL SERVICE এ আছে আবার কেউ অপেক্ষা করছে কবে SCHOOL SERVICE হবে।
COACHING বাধ্যতামূলক নয়। একজন মেন্টর থাকলে ভাল হয় যে WBCS EXAM ২ থেকে ৩ বার দিয়েছে আর Math, English এ weak হলে private tutor দেখতে হবে যে competitive exam এর জন্য পড়ায়। লক্ষ্য যার এক দিকে সে জয়ী হবেই। বাড়িতে নিজে পড়েও অনেক WBCS OFFICER হয়েছে।
Wbcs অফিসার হওয়ার অনুপ্রেরণা পাবার মত একটি পোস্ট
Reviewed by sujoy
on
January 28, 2020
Rating: